ত্বক উজ্জ্বল এবং মসৃণ করার ১০ টি সহজ টিপস

ত্বককে উজ্জ্বল এবং মসৃণ করার জন্য আমরা কত কিছুই না ব্যবহার করি। কিন্তু সহজ দশটি টিপস মেনে চললেই মিলবে উজ্জ্বল, চকচকে এবং মসৃণ ত্বক। এছাড়া জানব ত্বককে উজ্জ্বল করতে ভিটামিন সি সিরাম ব্যবহারের উপকারিতা সম্পর্কে।

ইমেজ

পোস্ট সূচীপত্রঃপ্রতিদিনের দূষণ, ত্বকের অযত্ন, মানসিক চাপ, সূর্যের তাপ ইত্যাদি কারণে আমাদের ত্বক দিনে দিনে নিস্তেজ, এবং অমসৃণ হয়ে পড়ে। ত্বক হারায় তার স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা। সেই সাথে ত্বকের বয়সও যেন পাল্লা দিয়ে বাড়ে। কিন্তু সহজ কিছু টিপস প্রতিদিন রুটিনে মেনে চললেই পাওয়া যাবে উজ্জ্বল এবং মসৃণ ত্বক।

ত্বক উজ্জ্বল এবং মসৃণ করতে ক্লিনজিং

উজ্জ্বল এবং মসৃণ ত্বক পেতে প্রতিদিন ত্বক পরিষ্কার করার কোন বিকল্প নেই। প্রতিদিন অবশ্যই আপনাকে দুইবার ত্বক পরিষ্কার করার কাজটি করতে হবে। ত্বক পরিষ্কার এর রুটিন হিসেবে সকালে ঘুম থেকে উঠে একবার ত্বক ক্লিনজিং করতে হবে এবং রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় অবশ্যই ত্বক পরিষ্কার করে ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।

ক্লিনজার হিসেবে আপনি ভাল মানের ফেসওয়াশ ব্যবহার করার সাথে সাথে, যদি প্রাকৃতিক কোন উপাদান ত্বক পরিষ্কার জন্য ব্যবহার করতে পারেন তাহলে এটি হবে বেস্ট অপশন। কারণ প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করার সাথে সাথে পাওয়া যাবে ত্বকের জন্য আরো প্রয়োজনীয় কিছু বাড়তি পুষ্টি উপাদান।

ত্বক পরিষ্কার করার জন্য আপনি এক চা চামচ বেসন এবং পরিমান মত কাঁচা দুধ মিশিয়ে ত্বক পরিষ্কার করার কাজটি করতে পারেন। বেসন আপনার ত্বক পরিষ্কার করবে এবং দুধে থাকা লেকটিন উপাদান আপনার ত্বকে পুষ্টি যোগাবে।

আরো পড়ুনঃ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে কিসমিস

এছাড়া টক দই সাথে বেসন মিক্সড করে ক্লিনজার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। এটিও আপনার ত্বক পরিষ্কারের সাথে সাথে দিবে উজ্জ্বলতা এবং মসৃণতা। এছাড়া মসুর ডালের পেস্টের সাথে সামান্য দুধ এবং মধু মিশিয়েও ক্লিনজার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

ত্বক পরিষ্কার করার পর ব্যবহার করুন টোনার

ত্বক পরিষ্কার করার পর আপনাকে অবশ্যই আপনার ত্বকের সাথে মানানসই কোন টোনার ব্যবহার করার অভ্যাস তৈরি করতে হবে।  টোনার ব্যবহারের ফলে ত্বক ক্লিনজিং এর ফলে যে শুষ্কতা তৈরি হয় তা দূর করে ত্বকে প্রয়োজনীয় আদ্রতা বজায় রাখে এবং ত্বকে পরবর্তীতে কোন ক্রিম ব্যবহার করলে তা ব্যবহারের জন্য উপযোগী হয়ে ওঠে।

এর ফলে আপনি যে ক্রিম আপনার রুটিনে রাখুন না কেন তা দ্বিগুণ কাজ করতে পারে। টোনার হিসেবে আপনি গোলাপ জল ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া গ্রিন টি দিয়ে তৈরি কোন টোনার ব্যবহার করলেও উপকার পাবেন।

নিয়মিত ত্বক এক্সফোলিয়েট করুন

মসৃন এবং উজ্জ্বল ত্বকের জন্য নিয়মিত ত্বক এক্সফোলিয়েট করার অভ্যাস করুন। কারণ এক্সফোলিয়েট এর মাধ্যমে ত্বকে জমে থাকা মৃতকোষ দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল করতে সহায়তা করে। ত্বকে মৃতকোষ জমে থাকার ফলে ত্বক খসখসে, শুষ্ক এবং নির্জীব দেখায়। অনেক সময় অমসৃণ ত্বকের জন্য এই মৃত কোষগুলো দায়ী হতে পারে।

তাই নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করলে ত্বকের নতুন কোষ তৈরিতে সহায়তা করে। ফলে ত্বক পায় নতুন প্রাণ। যা উজ্জ্বল এবং ঝকঝকে ত্বকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ত্বক এক্সফোলিয়েট করার জন্য প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে এক চা চামচ বেসন, এক চা চামচ চালের গুড়ো, হাফ-চা চামচ মধু, ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস এবং পরিমাণ মতো গরুর কাঁচা দুধ দিয়ে ভালোভাবে মিক্সড করে ত্বকে লাগিয়ে হালকা হাতে মেসেজ করে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর নরমাল পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।

আরো পড়ুনঃ রূপচর্চায় গোলাপজল এবং গ্লিসারিন ব্যবহারের উপকারিতা

এছাড়া মুলতানি মাটি দিয়েও ত্বকএক্সফোলিয়েট কাজটি করতে পারেন। মুলতানি মাটির সাথে এক চা চামচ বেসন, হাফ চা চামচ মধু এবং পরিমাণ মতো গোলাপজল বা টক দই দিয়ে পেস্ট বানিয়ে ত্বকে লাগিয়ে হালকা হাতে মেসেজ করে ধুয়ে ফেলতে পারেন।

একটা কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে, ত্বক সপ্তাহে দুই দিনের বেশি কোনভাবেই এক্সফোলিয়েট করা যাবে না। তাহলে ত্বকের স্বাভাবিক তেল নিঃসরণ ক্ষমতা কমে যেতে পারে এবং এর ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। ত্বক এক্সফোলিয়েট করার পর অবশ্যই ভালো কোন মশ্চারাইজার ত্বকে লাগাতে হবে।

ত্বক উজ্জ্বল করবে ফেস মাস্ক

ত্বককে উজ্জ্বল এবং মসৃণ করতে সপ্তাহে একদিন ত্বকে ফেস মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী ত্বকে ফেস মাস্ক ব্যবহার করুন। সপ্তাহে একদিন ফেস মাস্ক ব্যবহারে ত্বকের গভীর থেকে ময়লা পরিষ্কার করবে সাথে দাগমুক্ত ত্বকের নিশ্চয়তা দিবে। ফেস মাস্ক ব্যবহারে ত্বক পাবে তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। 

ইমেজ

আপনি যদি শুষ্ক ত্বকের অধিকারী হন তাহলে দুধ বা টক দই দিয়ে কোন ফেস মাস্ক তৈরি করে ত্বকে লাগান। এছাড়া শসার রস দিয়ে ফেস মাস্ক ব্যবহার করলেও উপকার পাবেন। সাথে দিতে পারেন পরিমাণ মতো মধু। মধু ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে সহায়তা করবে।

যাদের ত্বক তৈলাক্ত তারা দুধের বদলে সাধারণ পানি বা গোলাপ জল ব্যবহার করতে পারেন। মুলতানি মাটি এবং গোলাপজলের ফেস মাস্ক ত্বকে ব্যবহার করলে উপকার পাবেন।

নিয়মিত ত্বক ম্যাসাজ করুন

ত্বক উজ্জ্বল এবং চকচকে রাখতে ত্বক ম্যাসাজের জুড়ি মেলা ভার। নিয়মিত ত্বক ম্যাসাজ করলে ত্বকে ব্লাড সার্কুলেশন বৃদ্ধি পায়, এর ফলে ত্বক দিনে দিনে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। এছাড়া নিয়মিত ত্বক মেসেজ এ ত্বকের গভির থেকে ময়লা বের করতে সহায়তা করে থাকে।

এছাড়া ত্বকের যেকোন বলিরেখা, কুচকানো ভাব ইত্যাদি দূর হতে সহায়তা করে থাকে। ফলে ত্বক থাকে টানটান এবং মসৃণ।

ত্বক ম্যাসাজ জন্য আপনি নারিকেল তেল বা যেকোনো ধরনের বিউটি অয়েল ত্বকে লাগিয়ে ম্যাসাজ এর কাজটি করতে পারেন। এছাড়া এক চা চামচ এলোভেরা জেল এলোভেরা জেল এর সাথে একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল এবং দুই তিন ফোঁটা লেবুর রস মিক্সড করে ত্বকে ম্যাসাজ করলে দারুন উপকার পাবেন।

এই উপাদানটি ত্বক উজ্জ্বল এবং মসৃণ করতে দারুন কার্যকরী। ত্বকে এলোভেরা এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের উপকারিতা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। মুখ ম্যাসাজের সময় অবশ্যই সার্কুলার মোসনে করতে হবে এবং মুখের নিচের অংশ থেকে উপরে দিকে ম্যাসাজ করতে হবে। এটাই ত্বক ম্যাসাজের কার্যকর নিয়ম।

নিয়মিত ব্যবহার  করুন সানস্ক্রিম

ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে, ত্বকের দাগ ছোপ দূর করতে এবং নতুন করে যেন ত্বকে কোন ধরনের দাগ তৈরি না হতে পারে এজন্য অবশ্যই নিয়মিত বাইরে যাওয়ার আগে সানস্ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু বাইরে যাওয়ার সময়ই নয় ঘরের ভিতরে থাকলেও সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারলে ত্বকের জন্য ভালো ফল মিলবে।

সানস্ক্রিন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে, যেমনঃ প্রতি তিন ঘণ্টা বা ৪ ঘন্টা পর পর নতুন করে সানস্ক্রিম ত্বকে ব্যবহার করা। এতে সানস্ক্রিমের কার্যকারিতা বহু গুনে বৃদ্ধি পাবে। কারণ সাধারণত বাইরে যাওয়ার তিন থেকে চার ঘন্টা পর্যন্ত সানস্ক্রিম ত্বকের সুরক্ষা হিসেবে কাজ করে।

সানস্ক্রিম কেনার সময় অবশ্যই ভালো মানের নিজের ত্বকের ধরন অনুযায়ী কেনার সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তাহলেই ভালো ফল মিলবে।

ডায়েটে রাখুন প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি এবং ফলমূল

ত্বক উজ্জ্বল এবং মসৃণ করতে শুধু টপিকেলি যত্ন নিলেই হবে না, সাথে সাথে ভেতর থেকে ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিও সরবরাহ করতে হবে। আর এই কাজটি করবে আপনার খাদ্য তালিকায় থাকা প্রতিদিনের শাকসবজি এবং ফলমূল। প্রতিদিনের ডায়েটে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিভিন্ন ভিটামিনযুক্ত যেমনঃ ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার রাখার চেষ্টা করুন।

আরো পড়ুনঃ ত্বক উজ্জ্বল এবং ফর্সা করবে দেশী এই আটটি ফল

প্রতিদিন গাজর, বিটরুট, টমেটো, শসা, মিষ্টি আলু, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির সাথে সাথে ত্বকের তারুণ্যতা রাখবে। প্রতিদিন নিয়ম করে বিভিন্ন ধরনের লিফি ভেজিটেবলস খাওয়ার চেষ্টা করুন।

এছাড়া ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যে কোন ফল দিনে অন্তত একটি করে খাওয়ার চেষ্টা করুন। লেবু, মাল্টা, জাম্বুরা, কমলা, কিউই, আঙ্গুর, আপেল, কলা সহ যেকোনো ধরনের ফল প্রতিদিনের ডায়েটে রাখুন। এছাড়া বছরের মৌসুমী ফল গুলো খাওয়ার চেষ্টা করুন।

পরিমাণ মতো পানি পান করুন

প্রতিদিন নিয়ম করে শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়ার সাথে সাথে পান করতে হবে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি। ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে, দিনে অন্তত দুই থেকে তিন লিটার পানি ত্বক উজ্জ্বলতায় সহায়তা করে। এবং ত্বকের যেকোনো ধরনের সমস্যা দূর করে ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে এবং ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতে পানির জুড়ি মেলা ভার।

আরো পড়ুনঃ ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সকালে খালি পেটে পান করুন এই পাঁচটি পানীয়

আপনি যখন শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পানি পান করবেন, তখন শরীর থেকে টক্সিন পদার্থ বের হতে সহায়তা করবে। ফলে ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল এবং টানটান হবে। 

ব্যায়াম করার অভ্যাস তৈরি করুন

শরীর সুস্থ রাখার পাশাপাশি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে প্রতিদিন ব্যায়াম করার কোন বিকল্প নেই। প্রতিদিন অন্তত এক ঘণ্টা করে হাঁটা বা ফিজিক্যাল এক্সারসাইজ আপনাকে দিবে শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি উজ্জ্বল এবং মসৃণ ত্বক। 

ইমেজ

হাটা বা ব্যায়ামের মাধ্যমে যখন শরীর থেকে ঘাম বের হয় তখন ঘামের সাথে শরীরের বিষাক্ত পদার্থগুলো বের হয়ে যায়। ফলে ভেতর থেকে ত্বক এবং শরীর থাকে টক্সিন মুক্ত। এছাড়া হাটা এবং ব্যায়াম করার ফলে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিকভাবে হতে পারে। যা সুস্থ ত্বক এবং শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

পরিমাণ মতো ঘুম নিশ্চিত করুন

আপনি সবকিছু নিয়ম মেনে চলেও যদি রাতে পরিমাণ মতো না ঘুমান তাহলে আসলে উপরোক্ত কাজগুলো খুব একটা কাজে আসবে না। তাই ত্বক সুস্থ রেখে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি এবং মসৃণ করতে রাতে অবশ্যই সাত থেকে আট ঘন্টা ঘুমানোর চেষ্টা করতে হবে। রাতে ঘুমের সময়ই সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে ত্বক রিপেয়ার করার সুযোগ পায়।

এজন্য প্রয়োজনে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস থেকে দূরে থাকতে হবে। পরিমিত এবং পর্যাপ্ত ঘুম সুস্থ এবং উজ্জ্বল ত্বকের জন্য জরুরী যা আমরা অনেকেই মেনে চলতে পারি না।

ত্বক উজ্জ্বলতায় ভিটামিন সি সিরাম ব্যবহারের উপকারিতা

ত্বক উজ্জ্বল এবং মসৃণ করতে বর্তমানে অনেকেই টপিকেলি বিভিন্ন ধরনের সিরাম ব্যবহার করে থাকেন। এটি খুবই একটি ভালো অভ্যাস। সিরাম ত্বকের ভেতর থেকে ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি যুগিয়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি সহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সমাধানে দারুন কার্যকরী। এজন্য আপনার ত্বকের কনসার্ন অনুযায়ী সিরাম নির্বাচন করতে হবে।

আপনি যদি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি সহ ত্বকের যেকোনো ধরনের দাগ ছোপ দূর করতে চান তাহলে প্রথমেই যে সিরামের কথাটি আসে তা হল ভিটামিন সি সিরাম। ত্বকের ভেতর থেকে ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি যুগিয়ে ত্বককে উজ্জ্বল এবং ফর্সা করতে সাথে ত্বকের যেকোনো ধরনের দাগ দূর করতে ভিটামিন সি সিরাম এর কোন বিকল্প নেই।

তাই নিখুঁত এবং উজ্জ্বল ত্বকের জন্য তাই আপনার প্রতিদিনের সকালের রুটিনে ভিটামিন সি সিরাম ব্যবহার করা শুরু করতে পারেন।

পরিশেষে

উজ্জ্বল এবং মসৃণ ত্বক পেতে একটু কষ্ট তো করতেই হবে। প্রতিদিন ত্বক চর্চার রুটিন নিয়ম মেনে করার চেষ্টা করলে সহজে সেলিব্রেটিদের মত উজ্জ্বল এবং চকচকে ত্বক পাওয়া সম্ভব। আমরা ত্বকের যত্নে যত কিছুই ব্যবহার করি না কেন, যদি নিয়ম মেনে এবং ধারাবাহিকভাবে ব্যবহার না করতে পারি তাহলে আসলে খুব একটা কাজে আসবে না।

তাই আপনি আপনার ত্বকের যত্নে যাই করেন না কেন নিয়ম মেনে, ধারাবাহিকভাবে এবং আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী ত্বকের যত্ন নিলে অবশ্যই কিছুদিনের মধ্যে লক্ষণীয় পরিবর্তন দেখতে পাবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

passiondrivefiona র নীতিমালা মেনে comment করুন। প্রতিটি comment রিভিউ করা হয়;

comment url