সবার কাছে প্রিয় ব্যাক্তি হওয়ার কার্যকরী ১০টি উপায়
চাইলেই কি যে কোন মানুষের প্রিয় ব্যক্তি হওয়া সম্ভব? হ্যাঁ, সম্ভব। তবে এটা যে পরিশ্রম ছাড়া হবে তাও নয়। এজন্য অবশ্যই আপনাকে একটু সময় আর একটু বুদ্ধি খাটাতে হবে। আমাদের মধ্যে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যারা সবার প্রিয় হতে চায়, কিন্তু হতে পারে না। কেননা তারা এই দশটি টিপসের কোনটিই অনুসরণ করে না।
পোস্ট সূচীপত্রঃআজকে আপনাদেরকে এমন দশটি টিপসের কথা বলব যা ১০০% আপনাকে সবার প্রিয় ব্যক্তি হওয়াতে সাহায্য করবে। আপনি যখন এই দশটি টিপস কাজে লাগিয়ে সবার প্রিয় ব্যক্তি হতে পারবেন তখন আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন এই পোস্টটি আপনার কতটা উপকারে এসেছে।
সবার কাছে প্রিয় ব্যক্তি হওয়া কি সম্ভব
সবার কাছে প্রিয় ব্যক্তি হওয়া কি আসলেই সম্ভব? সত্যি কথা হলো, একজন মানুষ কখনোই সবার মন জয় করে প্রিয় মানুষ বা ব্যক্তি হতে পারেনা। তবে কিছু কিছু বিষয় অবশ্যই একজন ব্যক্তিত্বের উপর বিশাল ভাবে প্রভাব ফেলে যা আপনাকে অন্যদের কাছে প্রিয় ব্যক্তি হয়ে উঠতে সহায়তা করবে।
এইসব গুণ বা বৈশিষ্ট্য আমরা যাই বলি না কেন, সময় এবং ধৈর্য নিয়ে নিজের মধ্যে ধারণ করার চেষ্টা করতে হবে, তাহলেই একসময় দেখবেন আশেপাশে মানুষের কাছে আপনি প্রিয় হয়ে উঠছেন। আজকের এই পোস্টে কার্যকরী এবং পরীক্ষিত দশটি টিপস সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে, এই বিষয়গুলি আপনাকে সবার কাছে প্রিয় ব্যক্তি হতে দারুন ভাবে সহায়ক হবে।
তাহলে দেরি না করে কার্যকরী এই দশটি টিপস সম্পর্কে আমরা জেনে নেই।
কারও সাথে দেখা হলে কথা বলুন
আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছে যারা বেশি কথা বলে না এবং মিশুক প্রকৃতির নন। আশে পাশের মানুষ তাদেরকে অহংকারী বলে ভুল বুঝে থাকেন। কিন্তু এটা যে আসলে আপনার চরিত্রের একটি সাধারন বৈশিষ্ট্য এটা তারা ভুলে যায়।
আরো পড়ুনঃ অতিরিক্ত শরীর দুর্বল লাগার কারণ - দুর্বলতা দূর করার উপায়
আমরা সবাই জানি অহংকারী মানুষকে কেউ পছন্দ করেনা। তাই আপনি যদি ইন্ট্রোভার্ট স্বভাবের হয়ে থাকেন তাহলে সমস্যা নেই কিন্তু পরিচিত কারো সাথে দেখা হলে কিছুটা হলেও কথা বলার চেষ্টা করুন। এতে আপনার সম্পর্কে ভালো ধারণা তৈরি হবে এবং আপনাকে সবাই পছন্দ করা শুরু করবে।
আপনার জন্য হয়তো কাজটা একটু কঠিন কিন্তু সবার প্রিয় ব্যক্তি হতে হলে প্র্যাকটিসের মাধ্যমে এই অভ্যাস তৈরি করতে হবে। আর এই কাজটি যে খুব কঠিন তা নয়, তাহলে আজকে থেকেই এই অভ্যাসটি নিজের মধ্যে আয়ত্ত করা শুরু করুন।
মানুষের সাথে সবসময় হেসে কথা বলুন
কেউই এই কথা বলতে পারবে না যে, সে হেসে কথা বলা মানুষকে পছন্দ করেনা। তাই সবসময় হেসে কথা বলুন। এমনকি যে কোনো দুশ্চিন্তার পরিস্থিতিতেও চেষ্টা করুন। এমনভাবে হেসে বলুন যেন আপনার এই বিষয়ে কনফিডেন্স রয়েছে এবং আপনি বেশি দুশ্চিন্তা করছেন না। কারণ আপনি নিজেকে বিশ্বাস করেন এবং আত্মবিশ্বাসী মানুষকে সবাই পছন্দ করে
তবে হ্যাঁ এটা ঠিক যে পরিস্থিতি অনুযায়ী আপনাকে ঠিক করে নিতে হবে আপনি কি করবেন। কেননা নিশ্চয়ই কোন অ্যাক্সিডেন্টে এসে হেসে কথা বললে মানুষ উল্টো আপনাকে অপছন্দ করবে!
যখন কোন অপরিচিত মানুষের সাথে দেখা হবে তখন প্রথমেই না হেসে তার চোখের দিকে তাকান।এরপর হাসুন। এতে করে মনে হবে, আপনি এমনি এমনি হাসছেন না বরং তাকে দেখে আপনি খুশি হয়েছেন এ কারণে মুচকি হেসেছেন।
বিভিন্ন অন্যায় কাজ থেকে দূরে থাকুন
সবার প্রিয় হতে চাইলে ভালো মানুষ হতে হবে। এ নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। বিভিন্ন অন্যায় বা খারাপ কাজ থেকে এমন ভাবে দূরে থাকুন যাতে কারোর আপনাকে নিয়ে পরনিন্দা করার সুযোগই না থাকে। মিথ্যা কথা বলা, মিথ্যা অপবাদ দেওয়া, মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া, ওয়াদা ভঙ্গ করার, পরনিন্দা করা, গালি দেওয়া, অপচয় করা, অপব্যয় করা, রেগে কথা বলা, গলা উচিয়ে কথা বলা, একটুতেই রাগ করা, বড় বলে বকা দেওইয়া, ছোট বলে যা ইচ্ছা তাই করা ইত্যাদি বুঝাচ্ছে।
এমন ভাবে মানুষের সামনে নিজেকে উপস্থাপন করুন যাতে কেউই বলতে না পারে যে আপনি এগুলো কাজ করেন। এতে করে সবার বিশ্বাস বাড়বে। সবাই আপনাকে বিশ্বাস করবে। আপনাকে সাক্ষী হিসেবে রাখবে এবং আপনার কাছে কোন কিছু সুরক্ষিত তা ভাববে।
সবসময় জেতার চেষ্টা করবেন না
সব সময় জেতার চেষ্টা করবেন না, তাই বলে যে প্রতিবাদ করবেন না বা কখনোই কিছু বলবেন না এমন নয়। কোন সমস্যা সমাধানের জন্য যদি আপনার কথার কোন প্রাধান্য দেওয়া হয় সেই হিসেবে সবার যতক্ষণ না বক্তব্য শেষ হচ্ছে ততক্ষণ অপেক্ষা করুন। যখন মনে হবে এখনই ভালো সময় নিজের মতামতটি দেওয়ার তখনই দিন। কারণ যখন আপনার মতামত ভালোভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন তখন আপনার কথা তারা মানতে বাধ্য হবে।
এছাড়া এভাবে আপনি যদি মতামত দেন তাহলে তারা আপনাকে গণতান্ত্রিক মনোভাব মানুষ হিসেবে চিনবে। আপনার সাথে কারো কোন কথা কাটাকাটি হলে আপনি তার সাথে উল্টো কথা কাটাকাটি না করে, তার সাথে এমন ভাবে কথা বলুন যেন আপনি তাকে ক্ষমা করে দিচ্ছেন বা আপনি তার কথার সাথে একমত। এভাবে বেশিরভাগ মানুষ কথা কাটাকাটি বা ঝগড়ার জন্য এরকম উত্তর পাওয়ায় নিজেই লজ্জিত হয়। এবং তার সাথে এভাবে কথা বলার জন্য দ্বিতীয় বার ভাবে।
আর আপনি অন্যদের সামনে ভালো ও উদার মনের মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হন। এরকম মানুষকে সবাই পছন্দ করে যারা উদার মনের মানুষ হয়ে থাকে। কেননা তারা মনে করে এরকম মানুষ পরোপকারী এবং খুব বুদ্ধিমান।
সবার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন ও ভেবে চিন্তে উত্তর দিন
সব মানুষই তার জীবনে এমন একটি মানুষ চায় যার কাছ থেকে সে সবসময় ভালো পরামর্শ পাবে।এরকম পরামর্শ দেওয়ার জন্য সাধারণত বুদ্ধি খাটানো ও বই পড়ার দরকার হয়ে থাকে। আবার বিশ্বাসযোগ্য হওয়ার জন্য শুনতে হয় সবার কথা। যে আপনার সাথে কথা বলবে তার কথা শুনুন। মনোযোগ সহকারে ভালোভাবে শুনুন। আর মাঝে মাঝে এমন উত্তর দিন যেন মনে হয় আপনি তার কথা শুনছেন।
তার কথা শেষ হলে আপনার কথাগুলো বলুন এবং যদি কোন পরামর্শ দেয়ার থাকে তাহলে দিন। তবে সব সময় না। যখন আপনার কাছ থেকে পরামর্শ চাইবেন শুধুমাত্র তখনই দিবেন।
উৎসাহী, সাহসী ও আত্নবিশ্বাসি হন
মানুষকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য প্রথমে নিজে কোন বিষয়ে উৎসাহী হওয়া প্রয়োজন। সবসময় ভালো দিকটি দেখার চেষ্টা করুন। এভাবে আপনি উদার মনের মানুষ হয়ে যাবেন। তাই কোন ব্যাপারে মানুষকে উৎসাহ দিন এবং নিজেও উৎসাহী হওয়ার চেষ্টা করুন। এছাড়া কেন আপনি এই ব্যাপারে উৎসাহী সে ব্যাপারে সবাইকে জানান। হয়তো অন্যরাও আপনার উৎসাহর কারণ শুনে নিজেরাই উৎসাহ পাবে।
আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে যেসব খাবার খেলে দ্রুত ওজন কমে
এখনকার সময় সাহসী লোকের খুব অভাব। যার জন্য এটি একটি আদর্শ চরিত্র হতে পারে। মানুষ যা করতে ভয় পায় তা করার চেষ্টা করুন। তবে এখানে সব রকম ভয়ের কথা বুঝাচ্ছে না। এমন ভয়ের কাজ যেগুলো খুবই স্বাভাবিক কিন্তু মানুষ তাও ভয় পায়। যেমন ইঁদুর দেখে বা কুকুর দেখে বা রাস্তা পার হতে ইত্যাদি। আপনি সাহসী হলে মানুষ আপনাকে বিশ্বাস ও পছন্দ করা শুরু করবে।
কোন ব্যক্তি যদি আত্মবিশ্বাসী না হয় তাহলে সেই ব্যক্তির জীবনে সফলতা কখনোই আসবেনা। আপনি আত্মবিশ্বাসী হবেন কিন্তু খুব বেশি নয়। অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো নয়। আত্মবিশ্বাসী হবেন যাতে মানুষ আপনাকে আদর্শ চরিত্র চোখে দেখে। তারা যেন আপনাকে দেখে অবাক হয়ে যায়। কারণ বেশিরভাগ মানুষ আত্মবিশ্বাসী মানুষকে ভরসা করে থাকে।
প্রাণী, প্রকৃতি ও নিজেকে ভালোবাসুন
আপনারা অবশ্যই নিউটনের এ বিখ্যাত সূত্রটি শুনে থাকবেন যে, প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি বিপরীত ও সমান প্রতিক্রিয়া রয়েছে। এটি যে শুধু পদার্থের ক্ষেত্রে তা নয়। বাস্তব জীবনের সব ক্ষেত্রেই এই সূত্র কাজে দিয়ে আসছে। বঙ্গবন্ধু মানুষকে ভালবাসতেন এবং তাদের জন্যই কাজ করতেন। এজন্যই তো এখনো এত এত মানুষের ভালোবাসা তিনি চলে যাওয়ার পরেও পাচ্ছেন।
সব মানুষই ভিতরে ভিতরে প্রাণী ও প্রকৃতিকে ভালোবেসে থাকে। কিন্তু সবাই প্রকাশ করে না। আপনি প্রকাশ করুন। প্রাণীকে ভালোবাসুন। তাদেরকে আঘাত দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। প্রাণীকে যে কোন প্রয়োজনে সাহায্য করার চেষ্টা করুন। ঠিক এরকমই আপনি প্রকৃতির সাথে করুন। গাছ লাগান গাছের যত্ন নিন।
নিজেকে ভালোবাসার গুরুত্বের শেষ নেই। কারণ নিজেকে ভালবাসলে মানুষকে ভালোবাসা যায়। যখনই আপনি নিজেকে ভালোবাসবেন, নিজের প্রতি যত্নশীল হবেন তখনই আপনি অন্যের প্রতি ভালোবাসা অনুভব করবেন।
অন্যদের ব্যাপারে অন্যদের জানান
উপোরোক্ত একটি টিপসে বলা হয়েছিল যে, বেশিরভাগ মানুষ কারো বিষয়ে ভালো কথা শুনলে তা দুই-তিনজনের কাছে শুনে বা যার ব্যাপারে বলা হয়েছে তার কাছ থেকে শুনে তারপরেই তা বিশ্বাস করে। এই কথার আলোকে আপনি চাইলে অন্যদের ব্যাপারে বিভিন্ন প্রশংসা করতে পারেন অন্যদের কাছে।
তবে এই প্রশংসাগুলো মিথ্যা প্রশংসা নয়, সত্য প্রশংসা হতে হবে। তা না হলে আপনি মিথ্যবাদী হিসেবে বিবেচিত হতে পারেন এবং এরপর এমনও হতে পারে যে, আপনি এরকম বিষয়ে কথা বললে মানুষ এক কান দিয়ে শুনে আরেক কান দিয়ে বের করে দিবে।
আর এমনভাবে অন্যদের কাছে বলার চেষ্টা করবেন যেন আপনি তেমনটা নিশ্চিত নন এই ব্যাপারে। তাহলে তারা অন্যদের কাছে এই বিষয় জিজ্ঞাসা করতে বাধ্য। তবে এটি সবসময় করবেন না। আমরা সবাই জানি অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো না।
নিজের যোগ্যতা অন্যদের সামনে তুলে ধরুন
আপনি এমন কিছু যোগ্যতা অর্জন করার চেষ্টা করুন যা অন্যরা করতে পারে না বা অন্যদের কাছে নেই। এটি যে কোনো কিছু হতে পারে, যেমনঃ পড়ালেখা, ডিজাইন, গান করা, বাজনা বাজানো, আউটডোর গেমস বা ইন্ডোর গেমস খেলা, গোছানো যে কোনো কিছু, যাতে মানুষ কোনো কিছু শিখতে চাইলে ঘুরে ফিরে আপনার কাছেই আসে।
আমার বিশ্বাস সবার মধ্যেই কোনো না কোনো যোগ্যতা লুকিয়ে আছে। কিন্তু সবাই তা প্রকাশ করতে পারে না। যারা প্রকাশ করতে পারে তারাই বেশি পরিচিত এবং সবার মধ্যে প্রিয় ব্যক্তি হয়ে উঠতে পারে।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও পোশাকে সচেতন থাকুন
আপনি নিজেকে নিজেই প্রশ্ন করে দেখুন যে, আপনি কি আপনার বয়স অনুযায়ী ভালো ও পরিপাটি পোশাক পরেন? আপনার উত্তর হ্যাঁ আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু অন্যদের যদি আপনার ব্যাপারে এই প্রশ্ন করা হয় তাহলে কি তারা হ্যাঁ বলবে? আমরা এখানে নিজের বয়স এবং ব্যক্তিত্ব অনুযায়ী চলব, সবার কথা অনুযায়ী নয়। কারণ সবার চোখে আপনি সর্বোত্তম হতে পারবেন না। এটিই স্বাভাবিক।
আরো পড়ুনঃ গরমে অতিরিক্ত ঘাম থেকে তৈরি দুর্গন্ধ দূর করার দশটি ঘরোয়া উপায়
এই ক্ষেত্রে আপনি যাকে প্রশ্ন করতে পারেন তাঁরা বা সে হলো আপনার মা-বাবা! তারা আপনাকে সবচেয়ে সঠিক ধারণা দিবে। কারণ তাঁরা এই পৃথিবীতে আপনার চেয়ে বেশি সময় ধরে আছে।অভিজ্ঞতাই এই পৃথিবীতে সবচেয়ে দরকারী জিনিস!
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা পছন্দ করে না এমন মানুষ পৃথিবীতে নেই বললেই চলে! তাই আপনার ঘর, পোশাক ও শরীরের অঙ্গগুলো সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা আপনার দায়ীত্বের মধ্যেই পরে। আর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন মানুষকে সবাই পছন্দ করে।
সবার কাছে প্রিয় ব্যক্তি হওয়ার আরো কিছু টিপস এন্ড ট্রিক্স
সবার কাছে প্রিয় ব্যক্তি হওয়ার আরো কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস সম্পর্কে নিচে দেয়া হল।
- সময়ের যথাযথ মূল্য দিন, সময়ের কাজ সময়ে করার চেষ্টা করুন। এতে আপনার সম্পর্কে মানুষের মনে পজেটিভ ধারণা তৈরি হবে।
- কাউকে কোন কাজে কথা দিলে কথা রাখার চেষ্টা করুন। এটি আপনার প্রতি ভরসা তৈরি করবে।
- কাউকে অবহেলা করবেন না, সৃষ্টিকর্তা সবার মধ্যেই এমন কিছু গুণ দিয়ে পাঠিয়েছেন যা হয়তো আপনার মধ্যে নেই।
- কারো সাথে কথা বলার সময় মোবাইল বারবার চেক করবেন না, এতে আপনার সম্পর্কে নেগেটিভ ধারণা তৈরি হবে।
- যার যার ধর্ম অনুযায়ী নিয়ম মেনে ধর্মীয় কাজ করার চেষ্টা করুন।
- গরিব এবং অসহায় কে আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী সাহায্য করার চেষ্টা করুন।
- কোনো কিছু বলার আগে নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন যে " আমাকে যদি কেউ এ কথা বলত তাহলে আমার কেমন লাগত?" এরপর কথাটি বলুন।
- যে কথা আপনি বলতে যাচ্ছেন সে কথা বলার আগে ভেবে নিন যে সেটি বলার প্রয়োজন কি না। অপ্রয়োজনীয় কথা বলে সময় নষ্ট না করাই ভালো।
- মাঝে মাঝে একেবারে গম্ভীর হয়ে না থেকে, মজা করুন, অন্যদের হাসানোর চেষ্টা করুন। এরকম মানুষকে অনেকেই পছন্দ করে।
- সুন্দরভাবে আপনার মতামত ও পরামর্শ বা এক কথায় সুন্দরভাবে কথা বলতে শুনুন। এমন অনেক মানুষকেই আপনারা দেখে থাকবেন যাদের কথা শুনতে অত্যন্ত ভালো লাগে।
- অন্যরা যাতে আপনার উপর নির্ভর করতে পারে এভাবে নিজেকে গড়ে তুলুন।
passiondrivefiona র নীতিমালা মেনে comment করুন। প্রতিটি comment রিভিউ করা হয়;
comment url