বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যেসব দেশে সহজে যাওয়া যায়
পোস্ট সূচীপত্রঃআপনি যখন ইউরোপের কোন দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন, তখন প্রথমে মনে যে প্রশ্নটি আসবে তা হল, বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া সহজ হবে। এরপরেই জানতে আগ্রহী হবেন ইউরোপে যাওয়ার সহজ নিয়ম সম্পর্কে। আজকের পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনি ইউরোপে যাওয়ার খুঁটিনাটি সকল বিষয় সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে পারবেন।
ভূমিকাঃ বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যেসব দেশে যাওয়া যায়
আপনি যখন সিদ্ধান্ত নিবেন বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার তখন আপনার প্রথমে যে বিষয়টি জানতে হবে তা হলো, ইউরোপ মহাদেশের ৫০ টি দেশের মধ্যে কোন দেশে যাওয়া আপনার জন্য সহজ হবে। আবার ইউরোপের বেশ কিছু দেশ রয়েছে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া খুব সহজ না হলেও বৈধ এবং সঠিক উপায়ে চেষ্টা করলে খুব একটা কঠিনও না।
আমাদের অনেকেরই লক্ষ্য থাকে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী দেশে সেটেল হওয়ার। আবার অনেকেই বিভিন্ন উদ্দেশ্যে এসব দেশে যাওয়ার চিন্তা করেন। এর মধ্যে ইউরোপের কিছু দেশ আমাদের পছন্দের শীর্ষে থাকে। এক্ষেত্রে প্রথমে আপনাকে সে সব দেশ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে।
আপনাকে জানতে হবে ওই দেশে যাওয়ার সহজ এবং বৈধ উপায় সম্পর্কে, যাওয়ার নিয়ম, ভিসা প্রসেসিং সহ আরো অন্যান্য অনেক খুঁটিনাটি বিষয়। কারণ প্রতিটি দেশের নিজস্ব নিয়ম-কানুন এবং ভিসা নীতি রয়েছে। আপনি যখন সকল বিষয় জেনে কোন দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ভিসা আবেদন করবেন তখন ভিসা পাওয়া আপনার জন্য সহজ হয়ে যাবে।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশ থেকে কোন গেম খেলে টাকা ইনকাম করা যায় বিকাশে জানুন
এই সংক্রান্ত সঠিক তথ্য জানার জন্য আপনি হয়তো গুগলে সার্চ দিয়ে থাকেন যা এই আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে পেয়ে যাবেন। কারণ আপনার জন্য ইউরোপের যে কোন দেশে যাওয়ার প্রাথমিক সকল সঠিক তথ্য সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারণা দিতে আজকের আর্টিকেলটি সাজানো হয়েছে।
এই আর্টিকেলে পাবেন বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের কোন কোন দেশে সহজে যাওয়া যায়, ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে ২০২৪, বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার নিয়ম, কম খরচে ইউরোপ ভ্রমণ, ইউরোপ ভিসা এজেন্সি বাংলাদেশ এ সকল বিষয়ের সকল খুঁটিনাটি সঠিক তথ্য এবং উপাত্ত সম্পর্কে।
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যেসব দেশে যাওয়া যায়
আর্টিকেলের শুরুতে, বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যেসব দেশে যাওয়া যায় এই সম্পর্কে আপনাদের জানাবো। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন কারণে আমরা ইউরোপের দেশ গুলোতে যাওয়ার চেষ্টা করি। যেমনঃ ভ্রমণের জন্য, পড়াশোনার উদ্দেশ্যে, চিকিৎসার উদ্দেশ্যে, ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে, কাজের উদ্দেশ্যে বা স্থায়ী বসবাসের জন্য।
আপনি যে কারণেই যেতে চান না কেন, ইউরোপের যেসব দেশে আপনার জন্য যাওয়ার সহজ হবে, এ সম্পর্কে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করা বা জানা আপনার প্রথম কাজ। প্রিয় ভিউয়ার, আর্টিকেলের এই পয়েন্টে ইউরোপের ৫০ টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে যে সকল দেশে আপনি সহজে যেতে পারবেন সে দেশ গুলোর নাম এবং সংক্ষিপ্ত বিবরণ আপনাদের সুবিধার্থে নিচে দেয়া হলো।
ফ্রান্সঃ ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে আয়তনের দিক দিয়ে ফ্রান্স এর অবস্থান তৃতীয়। ফ্রান্সের আয়তন ৬,৪৩,৮০১ বর্গ কিলোমিটার। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাস অনুযায়ী বর্তমানে ফ্রান্সের মোট জনসংখ্যা ৬৮.৪ মিলিয়ন। দেশটি রাজধানী নাম প্যারিস। ইউরোপের অভিন্ন মুদ্রা ইউরো দেশটির মুদ্রার নাম।
পর্তুগালঃ পর্তুগালের আয়তন ৯২,৩৫৫ বর্গ কিলোমিটার। ২০২৪ সাল অনুযায়ী এই দেশের জনসংখ্যা ১,০৪,২৫,২৯২ জন। পর্তুগালের রাজধানী লিসবন। পর্তুগালে ইউরো মুদ্রা প্রচলিত।
সার্বিয়াঃ ইউরোপের নন সেনজেন দেশ হল সার্বিয়া। সার্বিয়ার আয়তন ৮৮,৩৬১ বর্গ কিলোমিটার। দেশটি রাজধানীর নাম বেলগ্রেড। ২০২৪ সাল অনুযায়ী সার্বিয়ার বর্তমান জনসংখ্যা ৭০,৯৭,০২৮ জন। সার্বিয়ায় দুই ধরনের মুদ্রার প্রচলন রয়েছে স্থানীয় মুদ্রা সার্বিয়ান দিনার যার মূল্য বাংলাদেশি এক টাকা ১৪ পয়সা। সার্বিয়া ইউরো মুদ্রা ও প্রচলিত যার মূল্য ১ ইউরো ১২৯ টাকা।
নর্থ মেসোডোনিয়াঃ ইউরোপের আরেকটি নন সেনজেন দেশ হলো নর্থ মেছোডোনিয়া। দেশটির আয়তন ২৫,৪৩৬ বর্গ কিলোমিটার। দেশটি রাজধানীর নাম স্কোপিয়ে। বর্তমানে মোট জনসংখ্যা ২০,২২,৫৪৭ জন। দেশটির মুদ্রার নাম মেসোদনিয়ান দিনার।
গ্রীসঃ ইউরোপের দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত গ্রিসের আয়তন ১,৩১,৯৮০ বর্গ কিলোমিটার। বর্তমানে গ্রিসের জনসংখ্যা ১০.৩২ মিলিয়ন। গ্রিসের রাজধানীর নাম এথেন্স।
বুলগেরিয়াঃ ইউরোপের দক্ষিণ পূর্বে অবস্থিত বুলগেরিয়ার আয়তন ১,১০,৯৯৩.৬ বর্গ কিলোমিটার। ২০২৪ সাল অনুযায়ী দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা ৬৬,১৮,৬১৫ জন। দেশটির রাজধানীর নাম সোফিয়া। দেশটিতে ইউরো মুদ্রা প্রচলিত।
স্রোভেকিয়াঃ মধ্য ইউরোপের একটি দেশ স্লোভেকিয়া। এই দেশটি সম্পূর্ণ স্থল বেষ্টিত অর্থাৎ এই দেশটিতে কোন জলসী সীমানা বাস সমুদ্রসীমা নেই। এই দেশটির আয়তন ৪৯,০৩৪ বর্গ কিলোমিটার। দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা ৫৭,০২৮৩২। বর্তমানে দেশটির মুদ্রা ইউরো।
এস্তোনিয়াঃ উত্তর-পূর্ব ইউরোপের একটি দেশ এস্তোনিয়া। দেশটির আয়তন ৪৫,৩,৩৯ এবং বর্তমান জনসংখ্যা ১৩,১৫,৯৮৮ জন। দেশটির রাজধানীর নাম তাল্লান। দেশটির প্রচলিত মুদ্রার নাম ইউরো।
সুইজারল্যান্ডঃ মধ্য ইউরোপের দেশ সুইজারল্যান্ডের আয়তন ৪১,২৯১ বর্গ কিলোমিটার। বর্তমানে দেশটির জনসংখ্যা ৮৯,৮১,৫৬৫। সুইজারল্যান্ডের রাজধানীর নাম বার্ন এবং দেশটিতে ইউরো মুদ্রা প্রচলিত।
নেদারল্যান্ডঃ ইউরোপের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত দেশ নেদারল্যান্ড বা বর্তমান হল্যান্ড। হল্যান্ডের বর্তমান আয়তন ৪১,৮৫০ বর্গ কিলোমিটার। বৃষ্টির বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ১৮ মিলিয়ন। হল্যান্ডের রাজধানীর নাম আমস্টাডাম। দেশটিতে ইউরো মুদ্রা প্রচলন রয়েছে।
জার্মানিঃ আয়তনের দিক দিয়ে ইউরোপ মহাদেশের সপ্তম দেশ জার্মানির মোট আয়তন ৩,৫৭,০২২ বর্গ কিলোমিটার। দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ৮ কোটি ৫৭ লক্ষ। দেশটির রাজধানীর নাম বার্লিন এবং মুদ্রার নাম ইউরো।
হাঙ্গেরিঃ মধ্য ইউরোপের দেশ হাঙ্গেরির আয়তন ৯৩,০৩০ বর্গ কিলোমিটার। বর্তমানে দেশটির জনসংখ্যা ৯.৫ মিলিয়ন। দেশটি রাজধানীর নাম বুদাপেস্ট এবং এখানে হাঙ্গেরিয়ান ফরিন্ট বা ইউরো মুদ্রা প্রচলিত।
কসবোঃ কসোভো এর বর্তমান জনসংখ্যা ১৯,৭,৫৯২ এবং রাজধানীর নাম প্রিস্টিনা। দেশটির প্রায় ৯৬% মুসলমান। ১০ হাজার ৯০৮ বর্গ কিলোমিটারের দেশটি বর্তমানে সেনজেন ভুক্ত দেশ হিসেবে স্বীকৃত।
ইটালিঃ ইউরোপের আরেকটি সম্পদশালী দেশ ইতালির আয়তন ৩,০১,৩১৮ বর্গ কিলোমিটার। বর্তমানে ইটালির জনসংখ্যা সাড়ে ৫৮.৭৯ মিলিয়ন। দেশটি রাজধানী রোম এবং প্রচলিত মুদ্রা ইউরো।
সাইপ্রাসঃ মূলত সাইপ্রাস একটি দ্বীপ রাষ্ট্র, এই দ্বীপ রাষ্ট্রটির আয়তন ৯২৫০ বর্গ কিলোমিটার। বর্তমানে এর জনসংখ্যা ১৩,৬০,৬৮২ এবং রাজধানীর নাম নিকোশিয়া। ২০২৪ সালের পহেলা মে দেশটি সেনজেন ভুক্ত দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। দেশটির বর্তমান প্রচলিত মুদ্রা ইউরো।
তুর্কিঃ আংশিক এশিয়া এবং আংশিক ইউরোপ নিয়ে গঠিত দেশ তুর্কির আয়তন ৭,৮৩,৩৫৬ বর্গ কিলোমিটার। তুর্কির বর্তমান জনসংখ্যা ৮৫.৩ মিলিয়নের বেশি। তুর্কি রাজধানীর নাম ইস্তাম্বুল। তুর্কি ইইউ এর সদস্য না হওয়ায় এই দেশটিকে সেনজেন ভুক্ত দেশ বলা যাবে না। তুর্কির মুদ্রার নাম টার্কিশ লিরা।
ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা চালু আছে ২০২৪
প্রিয় ভিউয়ার, আপনারা যারা বিভিন্ন কারণে ইউরোপে যাওয়ার চিন্তা করছেন তারা প্রথমেই জানতে চান ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা ২০২৪ চালু আছে। আপনি যদি ইউরোপের কোন দেশে ভ্রমণে যেতে চান, পড়াশোনার উদ্দেশ্যে, ব্যবসায়িক কাজে বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য তাহলে অবশ্যই প্রথমে আপনাকে জেনে নিতে হবে ইউরোপের কোন কোন দেশ ভিসা দিচ্ছে।
আর্টিকেলের এই পর্যায়ে আপনারা জানতে পারবেন বর্তমানে ইউরোপের যেসব দেশ গুলোতে ভিসা চালু রয়েছে সে দেশ গুলোর তালিকা।
- ইতালি
- ফ্রান্স
- জার্মানি
- ডেনমার্ক
- স্পেন
- বুলগেরিয়া
- নেদারল্যান্ড
- পোল্যান্ড
- পর্তুগাল
- নরওয়ে
- এস্তোনিয়া
- গ্রীস
- সুইডেন
- লাটভিয়া
- লিথুয়া নিয়া
- হাঙ্গেরি
- বেলজিয়াম
- স্লোভেকিয়া
- লুক্সেমবারগ
- মালটা
- সার্বিয়া
- ক্রোয়েশিয়া
- মন্টে নিগ্রো
- চেক প্রজাতন্ত্র
- কসোভো
- আলবেনিয়া
- আইসল্যান্ড
- আর্মেনিয়া
- ইকুয়েডর
- তুর্কি সাইপ্রাস
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার সহজ নিয়ম
পৃথিবীর মধ্যে ইউরোপ মহাদেশকে অর্থনৈতিক দিক দিয়ে সম্পদশালী এবং শক্তিশালী দেশ হিসেবে আমরা জানি। এজন্য পৃথিবীর অন্যান্য দেশ সহ বাংলাদেশ থেকে প্রচুর লোক কাজের উদ্দেশ্যে বা স্টুডেন্ট ভিসায় অথবা টুরিস্ট ভিসায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশগুলোতে পাড়ি জমাতে চান।
আরো পড়ুনঃ দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করার বেস্ট ১৫টি অ্যাপস
ইউরোপের যে কোন দেশে যাওয়ার জন্য যদি আপনি বৈধ উপায় অবলম্বন করেন তাহলে অবশ্যই বাংলাদেশ সহ মধ্যপ্রাচ্যের যে কোনো দেশ থেকে আপনি সেই দেশে যেতে পারবেন এবং দেশের নিয়ম অনুযায়ী বসবাস শুরু করতে পারবেন। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে, দীর্ঘ মেয়াদে বেনিফিট পেতে অবৈধ কোন উপায়ে যাওয়ার চেষ্টা না চালিয়ে বৈধ এবং সঠিক উপায়ে যাওয়ার চেষ্টা করা উচিত।
প্রিয় ভিউয়ার, এখন জানতে পারবেন একজন বাংলাদেশী হিসেবে কোন কোন ভিসায় আপনি ইউরোপ মহাদেশে পাড়ি জমাতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে আপনি তিনটি ভিসার আবেদনের মাধ্যমে ইউরোপের যে কোন দেশে যেতে পারবেন। যেমনঃ
- টুরিস্ট ভিসা
- স্টুডেন্ট ভিসা
- ওয়ার্ক ভিসা
ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য বর্তমানে উপযুক্ত দেশ কোনগুলো
আলবেনিয়া
- দেশটি নন সেনজেন ভুক্ত না হওয়ায় ভিসা খরচ তুলোনাভাবে কম।
- ভিসা প্রসেসিং থেকে শুরু করে এদেশে যেতে আপনার তিন থেকে চার মাস সময় লাগতে পারে।
- খরচ হতে পারে পাঁচ থেকে ছয় লাখ টাকা
- সেলারি পাবেন ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা
- তবে আপনার দক্ষতার ভিত্তিতে সেলারি পরিমাণ বেশি হতে পারে।
ইতালি
- ইতালি যেতে ভিসা প্রসেসিং সহ সময় লাগবে মিনিমাম ছয় মাস থেকে এক বছর
- ইতালি যাওয়ার আপনার খরচ পড়বে 10 লক্ষ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা
- ইতালিতে স্যালারির পরিমাণ সর্বনিম্ন দেড় লক্ষ টাকা।
গ্রীস
- এগ্রিকালচার ভিসায় গ্রিস যেতে সময় লাগবে ৫ থেকে ৬ মাস। তবে স্পন্সর ভিসা ৬ মাস থেকে ১ বছর লাগতে পারে।
- গ্রিসে যেতে আপনার খরচ পড়বে ১১ লক্ষ টাকা, তবে টাকার পরিমান কমবেশি হতে পারে।
- গ্রিসে আপনি প্রতি মাসে এক লক্ষ টাকার উপরে স্যালারি পাবেন।
কসোভো
- দেশটিতে ভিসা খরচ তুলনামূলকভাবে কম
- ভিসা প্রসেসিং করতে সময় লাগতে পারে চার থেকে পাঁচ মাস
- ভিসা সহ যাবতীয় খরচ হতে পারে ছয় লাখ টাকা থেকে সাড়ে সাত লাখ বা এর বেশি
- স্যালারি পাবেন ৪৫ থেকে ৫০ হাজার টাকা।
সার্বিয়া
- দেশটিতে যেতে সময় লাগবে প্রায় ছয় মাস
- ভিসা প্রসেসিংসহ খরচ হতে পারে ৮ লাখের বেশি টাকা
- দেশটি মধ্য আয়ের দেশ হওয়ায় এখানে আপনি মোটামুটি মানের স্যালারি পেতে পারেন। যার পরিমাণ ৫০ হাজার টাকা বা এর বেশি।
- ক্রোয়েশিয়া যেতে আপনার মিনিমাম এক বছর সময় লাগবে।
- ভিসা খরচ খরচ পড়বে ১০ থেকে ১১ লক্ষ টাকার মত।
- আপনি এখানে ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা বেতন পাবেন। তবে আপনি যদি স্কিল্ড ওয়ার্কার হন তাহলে আপনার বেতন এক লক্ষ টাকার উপরে হতে পারে।
হাঙ্গেরি
- হাঙ্গেরি যেতে আপনার সর্বনিম্ন ছয় মাস সময় লাগবে
- ভিসা প্রসেসিংসহ খরচ পড়বে ১১ থেকে ১২ লক্ষ টাকা
- হাঙ্গেরিতে আপনি বেতন পাবেন সর্বনিম্ন ৮০ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকার উপরে।
মলদোভা
- মলদোভা ই ভিসা হওয়ায় ভিসা প্রসেসিং সময় অনেক কমে এসেছে, সাধারণত আড়াই থেকে তিন মাসের মতো সময় লাগতে পারে।
- মলদোভা যেতে ভিসা প্রসেসিংহ আপনার খরচ হতে পারে সাড়ে ৬ থেকে সাড়ে সাত লাখ টাকা
- মলদোভাতে বেতন পাবেন সর্বনিম্ন ৪০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা।
মন্টে নিগ্রো
- মন্টে নিগ্রো তে যেতে আপনার সময় লাগতে পারে সর্বোচ্চ পাঁচ মাস
- ভিসা প্রসেসিং সহ খরচ হতে পারে সাত থেকে আট লাখ টাকা
- এখানে আপনি স্যালারি ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকার মধ্যে পেতে পারেন।
নর্থ মেসোডোনিয়া
- নর্থ মেসোডোনিয়া তে যেতে আপনার তিন থেকে চার মাস সময় লাগতে পারে
- ভিসা প্রসেসিং খরচ হতে পারে সাত থেকে আট লক্ষ টাকা
- এখানে আপনি সেলারি পাবেন ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকার মত। তবে আপনার যদি দক্ষতা থাকে তাহলে স্যালারি বৃদ্ধি পেতে পারে।
পোল্যান্ড
- পোল্যান্ড যেতে আপনার সময় লাগবে ৪ থেকে ৬ মাস বা এর চেয়ে বেশিও লাগতে পারে
- ভিসা প্রসেসিং সহ খরচ পড়বে ১২ লক্ষ টাকা বা এর কম বেশি
- প্রতি মাসে আপনি এখানে স্যালারি পাবেন এক লক্ষ টাকার উপরে
রোমানিয়া
- রোমানিয়া যেতে কমপক্ষে এক বছর সময় লাগবে।
- ভিসা প্রসেসিং সহ খরচ হতে পারে দশ লাখ টাকার উপরে।
- এখানে আপনি স্যালারি পাবেন ৭০ হাজার টাকার উপরে।
বুলগেরিয়া
- বুলগেরিয়া যেতে আপনার ৬ মাস থেকে আরও বেশি সময় লাগতে পারে।
- ভিসা প্রসেসিং খরচ হতে পারে সাড়ে সাত থেকে আট লাখ টাকা
- এখানে আপনি স্যালারি পেতে পারেন ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকা বা এর উপরে।
লিথুয়ানিয়া
- লিথুয়ানিয়া যেতে আপনার সর্বনিম্ন ছয় মাস সময় লাগবে
- লিথুয়ানিয়া যেতে খরচ পড়বে ১১ থেকে ১২ লক্ষ টাকা
- আপনি বেতন পাবেন ৭০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা, তবে আপনি স্কিলড ওয়ার্কার হলে এক লক্ষ টাকার উপরে স্যালারি পাবেন।
তুর্কি সাইপ্রাস
- তুর্কি সাইপ্রাস যেতে আপনার কমপক্ষে এক বছর লাগতে পারে
- ভিসা প্রসেসিংহ তুর্কি সারপ্রাইজ যেতে আপনার খরচ হবে ৮ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ টাকা।
- এখানে আপনি বেতন পাবেন এক লক্ষ টাকার মত।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদনে যেসব বিষয় বিবেচনা করবেন
আপনি যদি ইউরোপের কোন দেশে কাজের উদ্দেশ্যে বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে উপযুক্ত দেশটি বাছাই করতে হবে। আপনি যদি ঠিক মতো খোঁজখবর না নিয়ে কোন দেশে কাজের উদ্দেশ্যে যান তাহলে এটি আপনার জন্য বিপদ বা অসুবিধা ছাড়া আর কোন কিছু বয়ে আনবে না।
কারণ প্রতিটি দেশের নিয়ম-কানুন আলাদা, কাজের ধরন আলাদা, বেতন বা পারিশ্রমিক আলাদা হয়ে থাকে। এছাড়া আরো কিছু বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যেমনঃ কাজের পরিবেশ, জীবনযাত্রার কস্ট, নিরাপত্তা, বাসস্থান ইত্যাদি।
ভালোভাবে খোঁজ নেওয়ার পর কাজের জন্য যে দেশটি আপনার জন্য উপযুক্ত মনে হবে সেই দেশে ভিসা সংক্রান্ত সকল কাজ শুরু করতে পারেন। ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য বর্তমানে ইউরোপের কোন কোন দেশ সঠিক বা উপযুক্ত হবে তা উপরে আলোচনা করেছি।
ইউরোপে যাওয়ার সহজ উপায় টুরিস্ট এবং স্টুডেন্ট ভিসা
প্রিয় ভিউয়ার, বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যে কোন দেশে সহজ যে দুটি উপায়ে যেতে পারবেন তা হল টুরিস্ট ভিসা এবং স্টুডেন্ট ভিসার মাধ্যমে। একজন বাংলাদেশী হিসেবে এ দুটি উপায়ে আপনি সহজে ইউরোপের যে কোন দেশে যেতে পারবেন।
প্রিয় ভিউয়ার, আর্টিকেলের এই পর্যায়ে আমি আপনাদের জানাবো ইউরোপের কয়েকটি দেশ সম্পর্কে যে দেশগুলোতে টুরিস্ট এবং স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার সহজ।
ফ্রান্স
তালিকার প্রথমে যে দেশের নাম আসবে তা হল ফ্রান্স। সারা বিশ্বে পর্যটকদের আকর্ষণ করার মত জায়গা, ফ্রান্সের সংস্কৃতি ইত্যাদি কারণে মানুষদের বেশি আকৃষ্ট করে। ফ্রান্সের টুরিস্ট ভিসা পাওয়া অন্যান্য ভিসা পাওয়ার চেয়ে সহজ। স্টুডেন্ট ভিসাও ফ্রান্সে খুব সহজেই পাওয়া যায়। কিন্তু কাজের উদ্দেশ্যে যদি আপনি ফ্রান্সে পাড়ি জমাতে চান তাহলে এক্ষেত্রে একটু কঠিন হতে পারে।
তবে বৈধ এবং সঠিক নিয়মে চেষ্টা করলে একটু সময় লাগলেও ওয়ার্ক পারমিট ভিসাও আপনি পেতে পারেন।
সুইজারল্যান্ড
সুইজারল্যান্ড মধ্য ইউরোপে অবস্থিত পর্যটনের জন্য সুবিখ্যাত একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বেষ্টিত দেশ। আমাদের দেশ সহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশের নাগরিকগণ সুইজারল্যান্ডে সাধারণত ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যান। টুরিস্ট ভিসা পাওয়া বেশ সহজ। আপনি যদি পড়াশোনার উদ্দেশ্যে সুইজারল্যান্ডে যেতে চান তাহলে এটি বেশ সহজ হবে। তবে এক্ষেত্রে আপনার নির্দিষ্ট আই এল টি এস স্কোর থাকতে হবে।
অন্যান্য দেশের তুলনায় সুইজারল্যান্ড কাজের ভিসা পাওয়া বেশ কঠিনই বলা চলে। আপনি যদি সুইজারল্যান্ডে কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়ার চিন্তা করে থাকেন তাহলে সময় নিয়ে আপনার ভিসা প্রসেসিং এর কাজ শুরু করতে হবে।
হাঙ্গেরি
মধ্য ইউরোপের আরেকটি দেশ হাঙ্গেরি। হাঙ্গেরিতে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া অনেক সহজ। আপনি খুব সহজেই স্টুডেন্ট ভিসার জন্য সকল শর্তাদি মেনে চলে আবেদন করলে ভিসা পেতে পারেন। বর্তমানে হাংরিতে কাজের ের জন্য ভিসা অনেকটা সহজ হয়েছে। আপনি যদি কাজের উদ্দেশ্যে হাংগিরি যেতে চান তাহলে ছোট বৈধ এবং সঠিক তথ্য সম্বলিত উপায়ে আবেদন করলে ভিসা সহজে পেতে পারেন।
পর্তুগাল
ইউরোপের দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত দেশ হলো পর্তুগাল। পর্তুগালে স্টুডেন্ট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা সহ কাজের ভিসাও বর্তমানে পাওয়া খুব সহজ হয়ে গিয়েছে। এজন্য বর্তমানে পর্তুগাল সারা বিশ্বের অভিবাসীদের কাছে পছন্দের শীর্ষে রয়েছে। এই দেশে নাগরিকত্ব পাওয়া অনেক সহজ হওয়ায় পর্তুগালকে স্থায়ী বসবাসের জন্য বেছে নিতে পারেন।
মাল্টা
ইউরোপের সেনজেনভুক্ত দেশ মাল্টা। দেশটিতে পড়াশোনা এবং ভ্রমণের জন্য ভিসা পাওয়া অনেকটাই সহজ। এছাড়া কাজের ভিসা পাওয়া এখানে সহজেই বলা চলে। এছাড়া এ দেশটিতে খরচ তুলনামূলকভাবে কম পড়বে।
এছাড়া উপরোক্ত দেশগুলো ছাড়াও নেদারল্যান্ডস, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া তে বর্তমানে স্টুডেন্ট এবং টুরিস্ট ভিসা পাওয়া সহজ হয়েছে।
ইউরোপে সেনজেনভুক্ত দেশগুলো কি কি
ইউরোপের ৫০ টি দেশের মধ্যে বেশ কয়েকটি দেশের ভিসা চালু রয়েছে ২০২৪ এবং এসব দেশের ভিসা খুব সহজে পাওয়া সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আমাদের দেশের নাগরিকদের সেনজেনভুক্ত দেশগুলোতে পাড়ি জমাতে বেশি দেখা যায়। কারন সেনজেনভুক্ত একটি দেশের ভিসা হলেই অন্যান্য দেশগুলোতে ভিসা ছাড়াই ভ্রমণ করার সুযোগ রয়েছে।
প্রিয় ভিউয়ার, ইউরোপের ৫০ টি দেশের মধ্যে সেনজেন ভুক্ত দেশ হল ২৭ টি অর্থাৎ এই ২৭ টি দেশ ইউরোপ ইউনিয়নের সদস্য। সেনজেন ভুক্ত প্রতিটি দেশে অভিন্ন মুদ্রা ইউরো সহ অন্যান্য অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক বিষয়ে মিল রয়েছে। সেনজেন ভুক্ত দেশগুলো একই সীমান্ত এবং ভিসা নিতে পরিচালনা করে থাকে।
সেনজেন ভুক্ত দেশগুলোর তালিকা নিচে দেয়া হলো-
- ফ্রান্স
- পর্তুগাল
- বেলজিয়াম
- সুইডেন
- জার্মানি
- লাটভিয়া
- এস্তোনিয়া
- বুলগেরিয়া
- ডেনমার্ক
- সুইজারল্যান্ড
- স্লোভেকিয়া
- গ্রীস
- হাঙ্গেরি
- মালটা
- স্লোভেনিয়া
- নরওয়ে
- স্পেন
- অস্ট্রিয়া
- চেক প্রজাতন্ত্র
- ইটালি
- ফিনল্যান্ড
- নেদারল্যান্ড
- পোল্যান্ড
- লিচেনস্টাইন
- লিথুয়ানিয়া
- আইসল্যান্ড
- ক্রোয়েশিয়া
কম খরচে ইউরোপ ভিসা
প্রিয় ভিউয়ার, আপনি যখন ইউরোপের কোন দেশে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিবেন তখন কম খরচে ইউরোপের ভিসা পাওয়া যাবে সে সম্পর্কেও জানতে চাইবেন। দেখুন, ইউরোপ মহাদেশে সেনজেন ভুক্ত এবং নন সেনজেন দেশ রয়েছে।
আপনি যখন নন সেনজেন দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য ভিসা আবেদন করবেন তখন আপনার তুলনামূলকভাবে খরচ কম হবে। তবে কোনভাবেই ৬ লক্ষ টাকার নিচে যেতে পারবেন না।
আরো পড়ুনঃ ফ্রি টাকা ইনকামের বিকাশ পেমেন্ট সাইট/এপ্স সম্পর্কে জানুন
আবার আপনি যদি সেনজেন ভুক্ত কোন দেশকে নির্ধারণ করেন তাহলে আপনার ভিসা খরচ বেশি হবে। এটি সাধারণত দেশ ভিত্তিতে সাত থেকে ১০ বা ১৫ লাখ টাকা লাগতে পারে।
ইউরোপ ভিসা খরচ কত হবে তা নির্ধারণের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মাপকাঠি হল, আপনি কোন মাধ্যমে যেতে চাচ্ছেন! যদি সরকারিভাবে আপনি ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনার খরচ কম হবে। কিন্তু এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং এর সময় কম লাগলেও খরচ তুলনামূলকভাবে বেশি হবে।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে নন সেনজেন এবং সেনজেন ভুক্ত দেশগুলোতে কত খরচ হতে পারে তা উপরে আলোচনা করেছি। আশা করি আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন।
ইউরোপ ভিসা আবেদন করবেন কিভাবে
প্রিয় ভিউয়ার, এই পর্যায়ে আপনারা জানতে পারবেন ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য ভিসা আবেদন কিভাবে করবেন। ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন রকম ভিসা দিয়ে থাকে। আপনি যে উদ্দেশ্যে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন না কেন, দুই ভাবে ভিসা আবেদন করতে পারবেন।
আপনি সরাসরি এ্যাম্বেসিতে গিয়ে ভিসা আবেদন করতে পারবেন অথবা অনলাইনে আবেদন করার সুযোগ পাবেন।
ইউরোপ ভিসা এজেন্সি বাংলাদেশ
প্রিয় ভিউয়ার, উপরে আপনারা জানতে পেরেছেন বাংলাদেশ থেকে দুটি মাধ্যমে আপনারা ইউরোপে যেতে পারবেন। সরকারিভাবে যাওয়ার সাথে সাথে বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে আপনি ভিসা প্রসেসিং এর কাজ করতে পারেন।
আপনি যদি কোন ভিসা এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনার পুরো ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া এজেন্সি সম্পন্ন করবে। তবে এক্ষেত্রে আপনার খরচ বেশি হবে।
আরেকটি বিষয় অবশ্যই আপনাকে ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে, আপনি যে এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা আবেদন করবেন সে এজেন্সি সম্পর্কে ভালোভাবে খোঁজখবর নিয়ে তারপর কাজ শুরু করবেন।
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যেসব দেশে যাওয়া যায় জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর
প্রশ্নঃ ইউরোপের কোন দেশের ভিসা বাংলাদেশ থেকে সহজে পাওয়া যায়?
উত্তরঃ ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত কিছু দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায়। এর মধ্যে এস্তোনিয়া, ইতালি অন্যতম।
প্রশ্নঃ ইউরোপে কোন কাজে চাহিদা বেশি?
উত্তরঃ ইউরোপের দেশগুলোতে নির্মাণ শ্রমিক, বিক্রয় কর্মী, নিরাপত্তা কর্মী, ইলেকট্রিশিয়ান, ক্লিনা্র, ড্রাইভার, হোটেল-রেস্টুরেন্ট এর কাজ সহ আরো কিছু কাজের চাহিদা অনেক বেশি।
প্রশ্নঃ ইউরোপের কোন কোন দেশে বাংলাদেশের দূতাবাস রয়েছে?
উত্তরঃ ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে ডেনমার্ক, সুইডেন, জার্মানি, স্পেন, ইতালি, ফ্রান্স এবং নেদারল্যান্ড এ বাংলাদেশের দূতাবাস এবং হাঙ্গেরিতে কনসুলেট অফিস রয়েছে।
পরিশেষে
প্রিয় ভিউয়ার, আজকের আর্টিকেলে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপের যেসব দেশে যাওয়া যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে সহজে ইউরোপে যেতে চান তাদের জন্য আজকের পোস্টটি অনেক উপকারে আসবে আশা করি।
এছাড়া ইউরোপের দেশগুলোতে যাওয়ার জন্য আরও খুঁটিনাটি বিষয় জানতে আপনারা ইউটিউবে বা গুগলে সার্চ দিয়ে জানতে পারেন। আজকের পোস্টে ভিসা সংক্রান্ত যে সকল তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে, তা যে কোন সময় ওই দেশে নিয়ম অনুযায়ী পরিবর্তন এবং পরিবর্ধন হতে পারে।
passiondrivefiona র নীতিমালা মেনে comment করুন। প্রতিটি comment রিভিউ করা হয়;
comment url